1st Distinguished Law Lecture Series: Dr. Kamal hossain

The department of Law and Human Rights, University of Asia Pacific has arranged its 1st lecture of the Distinguished Law Lecture Series on Saturday, November 08, 2014

Speaker: Dr. Kamal hossain as Speaker, Senior Advocate, Supreme Court of Bangladesh

 

 

Saturday, November 09, 2014

Staff Correspondent

Senior jurist Kamal Hossain on Saturday said law enforcers must establish reasonable grounds for doubt about a suspect before arresting him, which is an essential principle of justice and a prerequisite for rule of law.
‘Arrest without warrant goes against the essence of rule of law,’ said Kamal Hossain while giving a lecture on rule of law at the University of Asia Pacific in the city. The department of law and human rights of the university hosted the lecture as a part of ‘distinguished law lectures series’.
The university vice chancellor Jamilur Reza Choudhury chaired the session.
The jurist said there is no scope to arrest anyone when law enforcers are in plainclothes.
‘The victim must be informed within three hours into his or her arrest as to why he or she was arrested, and the family members of the victims will have to be informed about the arrest within an hour into the arrest,’ he said.
Kamal also called on all to raise their united voice whenever their freedom of expression is obstructed.
‘Unity is an imperative to realise your rights as the owner of the state, as stipulated in the constitution,’ he noted.
Kamal, also Gana Forum president, said having an independent judiciary is an imperative for constitutional rule.
‘The constitution empowers none to use power at the whims of those who are entrusted with the authority. No power is without limit. Everything should be done within the boundary of the constitution,’ said Kamal.
He said there must be a neutral body to oversee whether anybody uses power beyond the limit drawn by the constitution. ‘That is why, we need an independent judiciary. The judiciary should ensure a check-and-balance with the government.’
Kamal said if there is no independence of judiciary, there can be no rule of law and no constitution.
He was also very critical of law enforcers’ torture of detainees after taking them into remand.
After the lecture, Kamal took questions from students of the department of law and human rights of the university.

Be vocal against violation of law

Dr Kamal urges all

Sunday, November 09, 2014

Staff Correspondent

Eminent jurist Dr Kamal Hossain has urged all the citizens to raise their voice against any form of violation of law.

Independent judiciary, freedom of speech, and protection of citizens’ fundamental rights by the state are the key components for ensuring the rule of law, he viewed whi;e delivering a lecture organised by the Department of Law and Human Rights of the University of Asia Pacific (UAP) in its seminar room in the capital yesterday.

“We have got many elected parliament members since 1991. Did they discharge their duties properly? We should raise voice in this matter,” he said. Talking about arresting any person on suspicion, he said the law enforcers should have particular grounds for suspicion before making an arrest.

He also said, “153 lawmakers were elected unopposed in January 5 polls but if a situation occurs someday when all 300 lawmakers are elected unopposed, would it be democracy?”

So, some provisions in the constitution should be amended and therefore discussions engaging people from all sections should be arranged for suggestions, he stressed.

“We will have to rethink about the electoral system, party’s function and other issues,” he viewed.

The UAP Vice Chancellor Prof Jamilur Reza Choudhury chaired the session, while different faculty members, students and officials of the university attended the function.

 

বিচারক নিয়োগে সুস্পষ্ট বিধান থাকা প্রয়োজন: . কামাল

নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ০২:৩৩, নভেম্বর ০৯, ২০১৪ | 

বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট বিধান থাকা প্রয়োজন। আদালত ২০০৮ সালে বিচারক নিয়োগে আইনের কথা বলেছিলেন। কিন্তু তা করা হয়নি। আইনের শাসন নিয়ে একক বক্তৃতা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেছেন সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেন।
গতকাল শনিবার বিকেলে গ্রিন রোডে এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য জামিলুর রেজা চৌধুরী এতে সভাপতিত্ব করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও মানবাধিকার বিভাগ এ বক্তৃতার আয়োজন করে।
কামাল হোসেন বলেন, আগে বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে আদালতসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে মতামত নেওয়া হতো। এখন সেটিও করা হয় না। তিনি বলেন, যোগ্যতা, মেধা ও কী পদ্ধতিতে বিচারক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে—এসব বিষয় মানুষের কাছে পরিষ্কার করা দরকার।
কামাল হোসেন বলেন, স্বাধীন বিচার বিভাগ সমাজকে অনৈতিক ও দমনমূলক শাসন থেকে রক্ষা করে। তিনি বলেন, বিনা বিচারে আটক, রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায়—এগুলো সংবিধানে নিষিদ্ধ। এ নিয়ে উচ্চ আদালতের রায়ও আছে। কিন্তু সমস্যা হলো, রাষ্ট্র এসব ব্যাপার নিয়ে চিন্তিত নয়। অথচ এসব নিয়ে রাষ্ট্রেরই বেশি চিন্তা করার কথা।
বক্তব্য শেষে প্রশ্নোত্তর পর্বে উপস্থিত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে ড. কামাল বলেন, নাগরিক অধিকার সুনিশ্চিত করার জন্য তাঁরা আন্দোলন করতে পারেন। কেননা নাগরিক অধিকারের জন্য আন্দোলন করার অর্থ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করা নয়; এটি মানুষের মৌলিক অধিকার সুরক্ষার জন্য আন্দোলন।

 

সাংবিধানিক শাসনের জন্য বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অপরিহার্য: ড. কামাল

স্টাফ রিপোর্টার

 

গণফোরাম সভাপতি ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেন বলেছেন, জনগণ এবং ক্ষমতাবান সবার জন্যই বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রয়োজন। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা খর্ব করলে সরকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নিরপেক্ষ জায়গা থেকে কথা বলার সুযোগ কমে যায়। গতকাল রাজধানীর গ্রীনরোডের ডিবিএ মিলনায়তনে এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও মানবাধিকার অনুষদ আয়োজিত ‘রুল অব ল’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। ড. কামাল বলেন, সাংবিধানিক শাসনের জন্য বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অপরিহার্য। সাংবিধানিক শাসন যেখানে আছে সেখানে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক আইন বাতিল হয়ে যায়। আমাদের দেশে বহুবার এমন হয়েছে। তিনি বলেন, সংবিধানে দেয়া প্রদত্ত বাক-স্বাধীনতা আমরা ভোগ করছি। এমন একসময় ছিল যখন বাক-স্বাধীনতা ছিল না। আমরা ওই সময়ে আর ফিরে যেতে চাই না। বিগত ৪টা সংসদ নির্বাচন হওয়ার পরেও আমাদের কেন মনে হচ্ছে এপিরা কাজ করতে পারছেন না। সমস্যাটা কোথায় সেটা আমাদের খুঁজে দেখতে হবে। গণতন্ত্র থেকে মানুষ জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা আশা করে মন্তব্য করে তিনি বলেন সময় এসেছে রাজনৈতিক দলের সংজ্ঞা, কার্যক্রম আইনের আওতায় আনার। জাতীয় নির্বাচনে প্রতীক দেখে আমরা পাগল হয়ে যাই কিন্তু প্রার্থীর যোগ্যতা দেখি না  মন্তব্য করে  ড. কামাল বলেন দলীয় প্রতীক পাওয়ার জন্য এখন কোটি কোটি টাকা খরচ করা হয়। নমিনেশন পাওয়ার জন্য প্রার্থীরা কোটি কোটি টাকা খরচ করেন। কেন এত টাকা লাগে?। তিনি বলেন এখন এমপি হলে ট্যাক্স ফ্রি গাড়ি পাওয়া যায়, জমি পাওয়া যায়, মন্ত্রী হওয়া যায় তাই এমপিরা দলীয় সিদ্বান্তের প্রতিবাদ করেন না। সংবিধান প্রয়োগের ব্যাপারে সবার ঐকমত্য থাকলেও সেই ঐকমত্যকে মূল্য দেয়া হচ্ছে না মন্তব্য করে ড. কামাল বিচার বিভাগের স্বাধীনতার ওপর সবাইকে গুরুত্ব আরোপ করতে বলেন। এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর  সভাপতিত্বে সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য কাইয়ুম রেজা চৌধুরী, আইন ও মানবাধিকার অনুষদের চেয়ারম্যান এ এস এম আতাহার আলী।

 

 

 

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এমপি হওয়াকে কোনো সুস্থ মানুষ গণতন্ত্র বলবে না : ড. কামাল

নিজস্ব প্রতিবেদক
৯ নভেম্বর ২০১৪, রবিবার, ১২:২৯

ড. কামাল হোসেন বলেছেন, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এমপি হওয়াকে কোনো সুস্থ মানুষ গণতন্ত্র বলবে না। এটি চলতে থাকলে একসময় তো তিন শ’ আসনেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচন হয়ে যাবে। তিনি এসব বিষয় নিয়ে দেশের তরুণদের ভাবার পরামর্শ দিয়েছেন। এর পাশাপাশি সংবিধানকে কিভাবে আরো উন্নত করা যায় সে ব্যাপারে কাজ করার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ফ্রিডমের জন্য যারা লড়াই করে তারাই সত্যিকারের আইনজীবী হতে পারে। 

গতকাল ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের একটি শ্রেণিকক্ষে আইনের শাসন-বিষয়ক এক মুক্ত আলোচনায় ড. কামাল হোসেন এ কথা বলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী এবং ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য কাইয়ুম রেজা চৌধুরী, আইন ও মানবাধিকার বিভাগের প্রধান ডা. এ এন এম আতাহার আলী প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। ড. কামাল হোসেন আরো বলেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন ছাড়া ১৯৯১ সালের পর চারটি নির্বাচন নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই

সাধারণ মানুষের উদ্দেশে তিনি বলেন, আর প্রতীক দেখে পাগল হওয়া নয়, ব্যক্তি দেখে ভোট দিন। নিজ নিজ দলে গণতন্ত্র আছে কি না তা দেখার পরামর্শও দেন তিনি। তিনি বলেন, প্রতীক পাওয়ার জন্য আমরা সবাই রাজনৈতিক দলগুলোর পেছনে ছুটে বেড়াই। কিন্তু যারা এসব প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন তাদের যোগ্যতা আমরা দেখি না। প্রতীকগুলো পেতে প্রার্থীরা কোটি কোটি টাকা খরচ করছেন। নির্বাচনী প্রচার ও আনুষঙ্গিক খরচ নির্ধারণ করা থাকলেও কেউ তা মানছেন না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব ল অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের পক্ষ থেকে এ আলোচনায় প্রশ্ন-উত্তর পর্বে একজন ছাত্রের প্রশ্নের জবাবে ড. কামাল বলেন, সংসদ সদস্যরা চাইলেই খোলা মনে কথা বলতে পারেন। তারা তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন এবং বুঝতে সক্ষম হলেও অবশ্যই কথা বলতে পারেন। তাদের মৌলিক অধিকার নেই এ কথা ঠিক নয়। তিনি বলেন, তাদের যারা ভোট দিয়েছেন তাদের পক্ষে কথা বলতে হবে। তাদের খোঁজখবর নিতে হবে সব সময়।

 ড.কামাল হোসেন বলেন, আইনের শাসন বলতে স্বেচ্ছাচারিতা বোঝায় না। আইনের শাসন বলতে সাংবিধানিক শাসনকে বোঝায়।

তিনি বলেন, যে দেশে আইনের শাসন বিদ্যমান সেখানে তো স্বেচ্ছাচারিতার সুযোগ নেই। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যে কাউকে যখনতখন সন্দেহের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা যায় না, রিমান্ডের তো প্রশ্নই আসে না। যুক্তিসঙ্গত কারণ থাকতে হবে। এ জন্যই দেশে বিচার বিভাগকে স্বাধীন করে দিতে হবে পরিপূর্ণভাবে। বিচার বিভাগ স্বাধীন হলে সরকারেরই লাভ হবে। কারণ একটি সরকার তো সব কিছু করতে পারে না। তিনি বলেন, নাগরিক অধিকার ব্যর্থ করে দিয়ে তো একটি সরকারের কোনো লাভ হয় না।

 

সেমিনারে ড. কামাল

সংবিধান পরিচালনায় বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রয়োজন

নিজস্ব প্রতিবেদক
সংবিধান পরিচালনায় বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রয়োজন। দেশে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা না থাকলে শুধু জনগণই নয়, দেশের ক্ষমতাবানরাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। 
গতকাল বিকালে রাজধানীর গ্রিন রোডে ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের আইন ও মানবাধিকার বিভাগ আয়োজিত এক সেমিনারে সংবিধানপ্রণেতা ড. কামাল হোসেন এ কথা বলেন।
ড. কামাল বলেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা না থাকলে জনগণ নিরপেক্ষভাবে কথা বলতে পারে না। তারা নিজেদের ন্যায্য অধিকার আদায় করতে পারে না। দেশের সংবিধান সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য বিচার বিভাগের স্বাধীনতা থাকা অত্যন্ত জরুরি। 
তিনি বলেন, দেশে বিগত ৪টি জাতীয় নির্বাচন হওয়ার পরও জনগণ মনে করছে, কোথাও কোনো সমস্যা আছে; কিন্তু এটা কেন? এ সমস্যা আমাদের খুঁজে বের করতে হবে এবং তার প্রতিকার করতে হবে। ড. কামাল বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতার লড়াই নিয়ে ব্যস্ত। যদি এভাবে চলতে থাকে, তবে জনগণের নাগরিক অধিকার খর্ব হতে থাকবে।

বিতর্কিত নির্বাচন জাতির জন্য মঙ্গলজনক নয় : ড. কামাল

শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০১৪

কাগজ প্রতিবেদক : বিতর্কিত নির্বাচন জাতির জন্য মঙ্গলজনক নয় বল মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন। তিনি বলেন, যে নির্বাচন বিতর্কিত হয় তা বিতর্ক থেকে মুক্ত না হলে জাতির জন্য তা মঙ্গলজনক হয়না। নির্বাচন হতে হবে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য। শুধু এক দলের কাছে না।

গতকাল শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে স্বাধীনতা প্রজন্ম বাংলাদেশের ‘গণতন্ত্র ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ড. কামাল হোসেন বলেন, জাতি হিসেবে আমরা মৌলিক বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ। এটি আমাদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। আর ’৪৮-এর পর থেকে যে চেতনা আমাদের মধ্যে কাজ করেছে তাই সংবিধানে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। তিনি বলেন, ১৬ ডিসেম্বর জাতীয়ভাবে উদযাপন করা উচিত জাতীয় ঐক্যের ব্যানারে। দলীয় ব্যানারে না।
ড. কামাল বলেন, দেশজুড়ে এখন বৈষম্য চলছে। রাজউক গ্রাম উজাড় করে উপরতলার লোকদের জন্য জায়গা তৈরি করছে। সুন্দর সুন্দর নাম দিয়ে প্লট হচ্ছে। কিন্তু ঢাকার ৫০ শতাংশ মানুষই বস্তিবাসী। তিনি বলেন, কালো টাকার মালিকদের কোনো দলীয় পরিচয় নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেন, ৫ জানুয়ারির মতো ভুয়া নির্বাচন খালেদা জিয়া ও এরশাদ সরকারের সময়ও আমরা দেখেছি কিন্তু তারা সেটাকে সুষ্ঠু বলে প্রমাণ করার অপচেষ্টা চালায়নি।
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, বিদ্যুৎ বিপর্যয় নিয়ে বিএনপি-আওয়ামী লীগের কথা জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে হয়নি। আসলে দুই দল, দুই নেত্রী ও দুই জোটের কাছে দেশ নিরাপদ নয়। তারা একে অপরকে নিশ্চিহ্ন করতে চায়। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন স্বাধীনতা প্রজন্ম বাংলাদেশের সভাপতি এস এম সায়মন কামালী।